চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণের ১০ মাস পার হলেও হাসপাতালের মর্গে পড়ে থাকা আট মরদেহ নিতে কেউ আবেদন করেননি। একই সঙ্গে পরিচয় শনাক্তের যাবতীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরও তাঁদের পরিচয় মেলেনি। ফলে গত ২০ এপ্রিল আদালতের অনুমতি নিয়ে নগরীর বাইশ মহল্লা কবরস্থানে মরদেহগুলো দাফন করেছে নগর গোয়েন্
বিস্ফোরণের ছয় মাস না পেরোতেই আবারও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের সেই বিএম কন্টেইনার ডিপোতে। আজ মঙ্গলবার দুপুর সোয়া ৩টায় ডিপোর শেষ প্রান্তে একটি খোলা শেডে থাকা জুটের শেডে এ অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপো ট্র্যাজেডিতে প্রাণ হারান উপজেলার সলিমপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ সলিমপুর এলাকার বাসিন্দা ও ডিপোর ক্রেনচালক আবদুল মনির হোসেন (৩০)। মনির যখন নিহত হন, তখন তাঁর স্ত্রী রহিমা আক্তার (২২) ছিলেন সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণ ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তিন মাস পার হলেও হাসপাতালের মর্গে থাকা ১৪টি মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়নি। বিস্ফোরণে পুড়ে অঙ্গার হওয়া এসব মরদেহ নিজেদের নিকটজন দাবি করে ৩৫ স্বজন তাঁদের ডিএনএ নমুনা দিয়েছেন। তবে তাঁদের অপেক্ষা শেষ হয়নি। ফলে যতই দিন যাচ্ছে, ততই পরিচ